ষোল সোমবার ব্রত করবেন কিভাবে – 16 Somwar Vrat Katha In Bengali – সোমবার ভগবান ভোলেনাথকে উৎসর্গ করা হয়। ভক্তরা ওই দিন ব্রত পালন করেন এবং ভগবান শিবের পূজা আরাধনা করেন।
আজ এই প্রবন্ধে আপনি জানবেন কিভাবে ষোল সোমবার ব্রত করতে হয় (16 Somwar Vrat Katha In Bengali)। আপনার সুবিধার জন্য, ষোল সোমবার ব্রত কথা PDF ও দেওয়া হলো। আপনি নিচে স্ক্রোল করে ১৬ সোমবার ব্রত কথা PDF ডাউনলোড করতে পারেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
16 Somwar Vrat Katha In Bengali – ষোল সোমবার ব্রত কথা
একবার শ্রী মহাদেব, মা পার্বতীর সাথে ভ্রমণ করতে করতে পাতাললোক এর অমরাবতী নগরীতে এসেছিলেন। সেখানকার রাজা শিবের মন্দির তৈরি করেছিলেন। একদিন মা পার্বতী ভগবান শ্রী মহাদেব এর সাথে চৌসর খেলার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন।
মা পার্বতীর এই ইচ্ছা শুনে ভগবান শ্রী মহাদেব, মা পার্বতীর সাথে চৌসর খেলতে লাগলেন। খেলা শুরু হতেই সেই মন্দিরের পুরোহিত সেখানে উপস্থিত হলেন। পুরোহিতকে দেখে মা পার্বতী পুরোহিতকে জিজ্ঞেস করলেন- বলুন এই খেলায় কে জিতবে?
পুরোহিত উত্তর দিলেন- ভগবান শ্রী মহাদেব এই খেলায় জিতবেন। কিন্তু চৌসর খেলায় ভগবান ভোলেনাথ পরাজিত হন এবং মা পার্বতী জয়ী হন। তারপর মা পার্বতী মিথ্যা বলার অপরাধে পুরোহিতকে কুষ্ঠ হওয়ার অভিশাপ দেন এবং ভগবান শিব ও মা পার্বতী সেই মন্দির থেকে কৈলাস পর্বতে ফিরে আসেন। ওদিকে দেবী পার্বতীর অভিশাপের কারণে পুরোহিত কুষ্ঠরোগী হন।
সেই শহরের বাসিন্দারা কুষ্ঠরোগী পুরোহিতের ছায়া থেকে দূরে থাকতে শুরু করে। কিছু নগরবাসী রাজার কাছে বিষয়টি পৌঁছে দেয়। রাজা, কোনো পাপের কারণে পুরোহিত কুষ্ঠরোগী হয়েছেন ভেবে সেই মন্দির থেকে তাকে বহিষ্কার করেন এবং তার জায়গায় অন্য পুরোহিত নিযুক্ত করেন। কুষ্ঠরোগী পুরোহিত মন্দিরের বাইরে বসে ভিক্ষা করতে লাগলেন।
কিছুকাল পর কিছু অপ্সরা ওই মন্দিরে পূজার জন্য আসেন এবং কুষ্ঠরোগী পুরোহিতকে দেখে কারণ জিজ্ঞেস করেন। পুরোহিত বিনা দ্বিধায় তাদের পুরো ঘটনা খুলে বললেন। তখন অপ্সরারা পুরোহিতকে ষোলো সোমবার উপবাস করতে বললেন এবং বললেন ভগবান শ্রী মহাদেব তোমার সমস্ত কষ্ট দূর করবেন।
পুরোহিত কৌতূহলবশত ষোল সোমবার ব্রত পদ্ধতি (16 Somwar Vrat Katha In Bengali) জিজ্ঞাসা করলেন। অপ্সরা বললেন ১৬ সোমবার ব্রত নিয়ম বিধি – সোমবার উপবাস করতে হবে, পরিষ্কার বস্ত্র ধারণ করে সন্ধ্যায় পূজার পর – ঘি, গুড় ও গমের আটার তিনটি অংশ নৈবেদ্য তৈরি করতে হবে ও খাঁটি ঘি, ধূপ, গুড়, গোটা আতপ চাল নৈবেদ্য, বেলপত্র, চন্দন, ফুল দিয়ে ভগবান ভোলেনাথের পূজা করুন। তারপর আটার ওই তিনটি অংশের একটি মহাদেব কে নিবেদন করে অপর দুটি অংশ মহাদেবের প্রসাদ হিসেবে বিতরণ করতে হবে এবং নিজেকেও সেই প্রসাদ গ্রহণ করতে হবে।
এই পদ্ধতিতে ষোলো সোমবার ব্রত পালন করার পর সপ্তদশ সোমবার আড়াই সের গমের আটা, গুড় ও ঘি দিয়ে নৈবেদ্য অর্পণ করুন এবং তারপর সকলের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করুন, নিজেও প্রসাদ গ্রহণ করুন। এমনভাবে ব্রত পালন করলে ভোলেনাথ আপনার মনোবাসনা অবশ্যইপূর্ণ করবে এই কথা বলে অপ্সরারা স্বর্গে চলে গেলেন।
পুরোহিত ষোলটি সোমবার উপবাস করে রোগমুক্ত হন এবং তারপর মন্দিরে আবার পূজা শুরু করেন। কিছু কাল পর শ্রী মহাদেব – মা পার্বতী আবার সেই মন্দিরে আসেন। পুরোহিতকে সুস্থ দেখে মা পার্বতী তাকে রোগমুক্ত হওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করলেন। পুরোহিত অপ্সরাদের বলা ষোলো সোমবারের ব্রতর পুরো কাহিনী বর্ণনা করলেন।
দেবী পার্বতী খুব খুশি হলেন এবং পুরোহিতের কাছ থেকে ষোল সোমবার ব্রত বিধি ( 16 Somwar Vrat Katha In Bengali ) শিখে তিনি নিজেই ষোল সোমবার ব্রত করতে শুরু করলেন। ফলে অসন্তুষ্ট কার্তিক মায়ের বাধ্য হয়ে পড়েন। কার্তিকও মা পার্বতীকে জিজ্ঞেস করেন যে কেন আমার মন তোমার পায়ে পড়ল? দেবী পার্বতী কার্তিককে 16 সোমবার ব্রত পদ্ধতি বলেন।
কার্তিকও ষোলো সোমবার ব্রত করেন, ফলস্বরূপ তিনি তাঁর দীর্ঘ হারানো বন্ধুকেও পেয়ে যান। বন্ধু কারণ জিজ্ঞেস করলেন। যখন কার্তিক তাকে ষোল সোমবারের উপবাসের পদ্ধতি জানালেন, তখন তার বন্ধু তার বিবাহের ইচ্ছা অনুসারে ব্রত রাখলেন, ফলস্বরূপ তিনি একদা বিদেশে যান এবং সেখানে এক রাজার কন্যার স্বয়ম্বর (স্বয়ম্বর) ছিল। রাজার প্রতিজ্ঞা ছিল যে হাতি যার গলায় বরমাল্য দেবে সেই পাত্রের সাথে রাজা তার মেয়ের বিবাহ দেবেন।
এই ব্রাহ্মণ স্বয়ম্বর দেখার ইচ্ছায় রাজপ্রাসাদে গেলেন। বহু রাজ্যের রাজকুমাররা সেখানে বিয়ে করতে এসেছিলেন। ইতিমধ্যে হাতি তার শুঁড়ে মালা নিয়ে এসে ব্রাহ্মণের গলায় মালা পরিয়ে দেয়। ফলে রাজকুমারীর বিয়ে হয় কার্তিকের বন্ধু এই ব্রাহ্মণের সাথে।
একদিন রাজকন্যা তার স্বামীকে জিজ্ঞেস করল- হে স্বামী, আপনি এমন কি করলেন যার কারণে হাতি অন্যান্য রাজকুমারদের ছেড়ে তোমাকে মালা পরিয়ে দিল। ব্রাহ্মণ ষোলো সোমবার ব্রত পদ্ধতি জানালেন। রাজকন্যা তার স্বামীর কাছ থেকে ষোল সোমবার ব্রত পদ্ধতি শিখে পুত্র লাভের কামনায় ষোল সোমবার ব্রত পালন করেন। আর ভোলেনাথের কৃপায় রাজকন্যা ফুটফুটে এক পুত্র সন্তান এর জন্ম দেন।
পুত্র বড় হলে জিজ্ঞেস করলেন, মা, তোমার ঘরে আমি কী গুণে জন্মেছি? মা তার পুত্রকে ষোল সোমবার ব্রত পদ্ধতি জানালেন। মায়ের কথা শোনার সাথে সাথে পুত্র রাজ্যের কামনায় ষোলো সোমবার ব্রত শুরু করেন। সেই সময় রাজার দূতরা এসে তাকে রাজকুমারীর সাথে বিয়ে দেন। রাজকন্যার সাথে বিয়েটা হয়েছিল অনেক আড়ম্বর ও প্রদর্শনের সাথে। আর রাজা ব্রাহ্মণ কুমারকে রাজ্যের সিংহাসনে বসান। তারপর তিনিও এই ব্রত পালন করতে থাকলেন।
সপ্তদশ সোমবার ব্রাহ্মণ কুমার রাজা তার স্ত্রীকে ব্রতর সমস্ত উপকরণ নিয়ে শিবালয়ে পৌঁছতে বললেন। কিন্তু স্ত্রী দাসীদের মাধ্যমে মন্দিরে পূজার সামগ্রী পাঠান। রাজা যখন পূজা শেষ করলেন, তখন আকাশ থেকে দৈববাণী হলো – এই স্ত্রীকে তাড়িয়ে দাও – নইলে সে তোমাকে ধ্বংস করবে। ঈশ্বরের আদেশ মেনে রাজা রাণীকে তাড়িয়ে দিলেন।
ভাগ্যকে মেনে নিয়ে, রাণী ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত শহরে ঘুরতে ঘুরতে এক বৃদ্ধার সাথে দেখা হয়। বৃদ্ধা তুলার গাঁঠি বাজারে বিক্রি করতে যাচ্ছিলেন, কিন্তু বৃদ্ধা তুলার গাঁঠি তুলতে পারছিলেন না। বৃদ্ধা রানীকে সাহায্য করতে বললেন।
রানী বৃদ্ধার কথা মেনে তুলোর গাঁঠি স্পর্শ করলেন, তারপর প্রবল ঝড় এল এবং গাঁঠি আলগা হয়ে ঝড়ে সব উড়ে গেল। বৃদ্ধা ধমক দিয়ে রানীকে বিদায় দিলেন। শহরে ঘোরাঘুরি করতে করতে রাণী পৌঁছলেন এক তেলির বাড়িতে। করুণার বশবর্তী হয়ে তেলি রাণীকে তার বাড়িতে আশ্রয় দিতে রাজি হন। কিন্তু সেই সঙ্গে ভগবান ভোলেনাথের ক্রোধে তেল ভর্তি পাত্রগুলি একে একে ফেটে যেতে থাকে। রাগে তেলিও রানীকে তাড়িয়ে দেয়।
ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত রাণী একটি সরোবরের কাছে ঘুরে আসেন। রাণী তৃষ্ণা নিবারণের জন্য জল স্পর্শ করলেন এবং জল শুকিয়ে গেল। নিজের ভাগ্যকে অভিশাপ দিয়ে রানী হাঁটতে হাঁটতে একটা জঙ্গলে পৌঁছে গেল। বনের মধ্যে পুকুরের স্বচ্ছ জল দেখে রাণী তৃষ্ণা মেটাতে পুকুরের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসেন এবং জল স্পর্শ করতেই জলে পোকামাকড় দেখতে পান। রানী দুঃখ অনুভব করলেন এবং সেই জলই পান করে তার তৃষ্ণা নিবারণ করলেন।
তারপর চলতে চলতে যখন রাণী একটা গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতে চাইলেন, সেই গাছের পাতা হঠাৎ শুকিয়ে পড়ে গেল। সে গিয়ে অন্য গাছের নিচে বসল কিন্তু সেখানেও একই অবস্থা হলো। জঙ্গল ও হ্রদের অবস্থা দেখে সেখানকার গোয়ালারা তাদের মন্দিরের পুরোহিতের কাছে নিয়ে গেল। রাণীকে দেখার সাথে সাথে পুরোহিত বুঝতে পারলেন যে রাণী নিশ্চয়ই কোন বড় বংশের। ভাগ্যের দায়ে সে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
পুরোহিত রানীকে বললেন- কন্যা! তুমি আমার সাথে এই মন্দিরে থাকো, কোনো চিন্তা করো না। রানী অনেক সান্ত্বনা পেলেন, তিনি সেই মন্দিরের আশ্রমে থাকতে শুরু করলেন, কিন্তু যা কিছু স্পর্শ করতেন তাতে পোকামাকড় লেগে যেত। পুরোহিত দুঃখী হয়ে রাণীকে জিজ্ঞেস করলেন- কন্যা, কোন দেবতার অপরাধে তোমার এই অবস্থা হয়েছে? রানী বললেন যে আমি আমার স্বামীর আদেশ অমান্য করেছি এবং ভগবান মহাদেব এর পূজা সমাপ্ত করা হয়নি।
পুরোহিত শিবের কাছে প্রার্থনা করলেন। পুরোহিত রানীকে বললেন- কন্যা, তুমি ষোলো সোমবার ব্রত করো, রানী পুরোহিতের কথা মেনে ষোল সোমবার ব্রত করতে লাগলেন এবং ব্রতকথা শুনতে শুরু করলেন। ব্রতর কারণে রাজা, রাণীর কথা স্মরণ করলেন এবং তার সন্ধানে দূত পাঠালেন। দূতরা আশ্রমে রাণীকে দেখে রাজাকে ঠিকানা জানালেন।
রাজা আশ্রমে গিয়ে পুরোহিতকে বললেন- মহারাজ, ইনি আমার স্ত্রী, ভগবান শিব রাগান্বিত হওয়ায় আমি তাকে পরিত্যাগ করেছিলাম। এখন, ভগবান শিবের কৃপায়, আমি তাকে নিতে এসেছি, দয়া করে তাকে আমার সাথে যেতে আজ্ঞা দিন। পুরোহিত অনুমতি দিলেন।
রাজা-রাণীসহ শহরে আসার আনন্দে নগরবাসী নগর সাজিয়ে, বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে আহ্বান করতে থাকে। ভগবান শিবের কৃপায় রাজা-রানি প্রতি বছর সোমবার ব্রত শুরু করেন এবং সুখে জীবনযাপন করতে থাকেন। একইভাবে, যে ব্যক্তি ভক্তি সহকারে ষোল সোমবারের ব্রত পালন করে এবং উপবাসের কথা শ্রবণ করে, তার সমস্ত ইচ্ছা পূরণ হয় এবং শিবলোক প্রাপ্তি হয়।
সোমবার ব্রত বিধি ( 16 Somwar Vrat Katha In Bengali )
ভগবান শঙ্করকে শুধুমাত্র একটি কলস জল বা বেলপাতার পাতা দিয়ে সন্তুষ্ট করা যায়। আপনি জানেন যে সোমবার ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত। ওই দিন ভগবান শিবের আরাধনা করলে ভক্তরা কাঙ্খিত ফল লাভ করেন। ষোল সোমবার ব্রত মাসের যে কোনো সোমবার থেকে শুরু করা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ষোলো সোমবার ব্রত প্রদোষকালে ( সান্ধ্য পূজার পর ) প্রতি সোমবার একই সময়ে পুজো করতে হবে। ষোল সোমবার ব্রত পালন করার আগে নিম্নলিখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করা আবশ্যক।
- প্রথম সোমবার ব্রতর দিন স্নান করে পরিষ্কার বস্ত্র পরিধান করুন।
- সাদা বা হালকা রঙের বস্ত্র ধারণ করা শ্রেয়।
- সারাদিন উপবাস থেকে সোমবার ব্রত পূজার পর প্রসাদ খেয়ে ব্রত ভাঙতে হবে। আর কেউ যদি উপবাস না থাকতে পারেন সেক্ষেত্রে ফল, সাবু খেতে পারেন।
- প্রদোষকালে ( সান্ধ্য পূজার পর ) শিবলিঙ্গে খাঁটি কাঁচা দুধ অর্পণ করুন।
- শিবলিঙ্গে খাঁটি ঘি, মধু ও দই অর্পণ একে একে অর্পণ করুন।
- এবার জলাভিষেক করুন।
- শিবলিঙ্গে চন্দনের তিলক লাগান।
- বেলপত্র, ফুল – অপরাজিতা, ধতুরা, আকন্দ, মালা, নৈবেদ্য অর্পণ করুন।
- খাঁটি ঘি এর প্রদীপ জ্বালান
- সুগন্ধি ধূপ জ্বালান।
- এবার কর্পূর দিয়ে আরতি করুন।
- আপনার ইচ্ছা পূরণের জন্য স্বচ্ছ মনে ভক্তিভরে প্রার্থনা করুন।
- 16 সোমবার ব্রত কথা পাঠ করুন।
- ভোলেনাথকে নিবেদিত দুধ, দই ও মধু চরণামৃত আকারে গ্রহণ করুন।
- প্রসাদ বিতরণ করুন এবং নিজেও প্রসাদ গ্রহণ করুন।
- সপ্তদশ সোমবার আড়াই কেজি গমের আটা, ঘি, গুড় দিয়ে চুরমা তৈরি করে ভোগ দিন এবং তারপর সকলের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করুন, নিজেও প্রসাদ গ্রহণ করুন।
- ষোলো সোমবার ব্রত চলাকালীন মহিলাদের পিরিয়ডস হলে সেই সোমবার পূজা করা উচিত হবে না। সেই কারনে সেই সোমবার গুণতি হবে না, বাদ যাওয়া সোমবার পরবর্তীকালে করতে হবে। ঐদিন নিরামিষ আহার করতে হবে এবং সেই সময় শিব আরাধনা করতে পারেন, ব্রতকথা শুনতে পারেন।
Benefit Of 16 Somwar Vrat Katha In Bengali – ষোল সোমবার ব্রত করলে কি লাভ হয়
এটা বিশ্বাস করা হয় যে সোমবার ব্রত পালন করলে ভগবান শিব প্রসন্ন হন এবং ভক্তদের কাঙ্খিত ফল প্রদান করেন। মহিলারা তাদের কুমারী অবস্থায়, তাদের কাঙ্খিত জীবনসঙ্গীর জন্য ভগবান ভোলেনাথের ষোল সোমবার ব্রত পালন করে।
যদি কোনো ব্যক্তি আর্থিক সংকটের মধ্যে থাকেন তাহলে তার ষোল সোমবার ব্রত পালন করা উচিত ।
যদি সন্তান না হওয়ার কারণে পরিবারে অশান্তির মধ্যে থাকেন, তবে তাদেরও ষোল সোমবার ব্রত করা উচিত, ভগবান ভোলেনাথের আশীর্বাদে, তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়।
ভক্তদের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় ভগবান ভোলেনাথ সন্তুষ্ট হন, এমনকি যদি কেউ স্বচ্ছ মনে শিবলিঙ্গে জলাভিষেক করে ইচ্ছা প্রকাশ করেন, ভগবান ভোলেনাথ সন্তুষ্ট হন এবং তার ইচ্ছা পূরণ করেন।
16 Somwar Vrat Katha In Bengali PDF – ষোল সোমবার ব্রত কথা PDF
[ FREE Download ]
- পড়ুন – সোমবার ব্রত কথা PDF [FREE Download]
- বাড়িতে শিবের নিত্য পুজো সরল পদ্ধতি
- শিবের অষ্টোত্তর শতনামাবলি – শিবের ১০৮ নাম
- শিব চালিসা
- শিবলিঙ্গে বেলপাতা দেওয়ার নিয়ম
- শিব আরতি – ওম জয় শিব ওমকারা
- ষোল সোমবার ব্রত কথা PDF
উপসংহার – আশা করি আপনি আজকের পোস্ট থেকে উপকৃত হয়েছেন (Monday Vrat Katha In Bengali – ষোল সোমবার ব্রত কথা PDF )। ভগবান শিবের কৃপায় আপনার জীবনের সমস্ত কষ্টের অবসান হোক। আপনি যদি ভগবান শিবের উপাসনা করেন তবে আপনার জীবনের সমস্ত বাধা বিপত্তি দূর হয়, আপনার সমস্ত ইচ্ছা পূরণ হয়। আপনি যদি এই নিবন্ধটি থেকে উপকৃত হন, একটি মন্তব্য রেখে আমাদের উত্সাহিত করুন।
এরকমই আরো তথ্য পেতে ক্লিক করুন এখানে
और पढ़िए
- Shukrawar Santoshi Mata Vrat & Katha – माँ संतोषी व्रत और कथा
- Sita Ram Sita Ram Bhajan Lyrics Hindi | सीता राम सीता राम भजन लिरिक्स हिंदी
- रामायण चौपाई | Ramayan Choupai In Hindi
- Hanuman Bhajan Lyrics In Hindi | हनुमान भजन लिरिक्स – बाल समय रवि भक्ष लियो
- Ekmukhi Hanuman Kavacham In Hindi | एकमुखी हनुमान कवच
- नरसिंह चालीसा | Narasimha Chalisa n hindi pdf
- 2024 Narasimha Chaturdashi Kab Hai | नरसिंह जयंती 2024
- 2024 Radha Ashtami Kab Hai | राधा अष्टमी २०२४
- Navratri 2024 Date And Time In Hindi | २०२४ नवरात्रि पूजा की तारीख और शुभ मुहूर्त
- Mahalaya 2024 Date and Time | 2024 মহালয়া কবে
- Krishna Janmashtami 2024 In English
- Krishna Janmashtami 2024 In Bengali | 2024 কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী কবে